Ticker

20/recent/ticker-posts

সাইবার সিকিউরিটি(SYBER SECURITY)



ডিজিটাল যুগে আমরা কোন না কোন ভাবে ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির উপর নির্ভর। ইন্টারনেট ব্যবহার করার কারণে আমাদের জীবন এখন অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। প্রায় সব ধরনের কাজ এবং সেবা এখন অনলাইনে সহজেই পাওয়া যায়। আমাদের পরিচিত গুগল, ফেসবুক ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান গুলো  আমাদের প্রায় সকল ডাটা সংগ্রহ করে এছাড়া প্রতিষ্ঠান বা অ্যাপ্লিকেশন অথবা ওয়েবসাইট ব্যবহার করার জন্য আমাদের অনলাইনে নিজের তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। এতে আমাদের নিজের ইচ্ছার বিরুদ্ধে পার্সোনাল তথ্য দিতে হয়। যাইহোক দিন শেষে অনলাইন দুয়ায় ডাটাই সব।অর্থাৎ ইন্টারনেটের একমাত্র সম্পদ হলো ডাটা। কারণ ইন্টারনেট চলেই ডাটা আদান প্রদানের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে এই ডাটার উপর নির্ভর করেই বিভিন্ন ধরনের ক্রাইম হচ্ছে।

কয়েকটি সাধারণ সাইবার অপরাধগুলো হলো-

# ডিভাইস বা নেটওর্য়াক  হ্যাক করা।

# সিস্টেমে প্রবেশ করে ডাটা নষ্ট করা।

# আর্থিক বা কার্ড পেমেন্ট ডেটা চুরি ।

# SEVERS HACK বা DESTROY করা।

# VIRUS AND RANSOMWARE আক্রমন।

এর বাইরেও ইন্টারনেট ও প্রযুক্তির উপর নির্ভর করে সাইবার অপরাধ হচ্ছে।

সাইবার সিকিউরিটি

SYBER SECURITYদের একটি  দল থাকেন যারা বিভিন্ন ধরণের PROGRAMS, SOFTWARE বা HARDWARE ইত্যাদি ব্যবহার করে আমাদের COMPUTER, DEVICE, NETWARK ইত্যাদির মধ্যে কিছু LAYERS OF PROTECTION যোগ করেন।যার ফলে COMPUTER, DEVICE, NETWARK ইত্যাদি গুলো সুরক্ষিত থাকে এবং হ্যাকাররা কোনো ধরণের ক্ষতি সাধন করতে পারেনা।

সাইবার অপরাধ বাধা দেয়ার জন্য কয়েকটি সিকিউরিটি ব্যবহার হয়ে থাকে যা হল..

NETWORK AND GATEWAY SECURRITY.

NETWORK APPLICATION SECURITY.

DATA LOSS PREVENTION.

EMAIL SECURITY.

NETWORK ACCESS CONTROL.

ANTIVIRUS SECURITY.

তাই ইন্টারনেটে ব্যবহার করা অবস্থায় আমাদের সচেতন থাকা দরকার । নিজেদের ONLINE ACCOUNT গুলোতে STRONG PASSWARD  ব্যবহার করা উচিত এবং কোনো ধরণের ওয়েবসাইট এর মধ্যে প্রবেশ করে কোনো লিংকে ক্লিক ,ডাউনলোড বা ইনস্টল করা উচিত নয়।

Post a Comment

3 Comments

Ad Code

Responsive Advertisement